কোয়ান্টামের বিরুদ্ধে না লিখে তারা আসলে কি করতেছে আরো গভীরভাবে জানলে বোধ হয় ভাল হবে। আমরা যা দেখতেছি কোয়ান্টাম অনেক গুলো ইতিবাচক কাজ করতেছে আর লেখায় সেগুলো ও আসা উচিৎ। দুষ খুঁজতে গেলে চাদের ও কলঙ্ক বের করা যায়।
It seems that you are convinced by the mischievous plot of Quantum Foundation. Instead of accusing Al Abrar, you should bring solid evidences to back up ideologies of Quantum.
In a pre-Khutba address in Bangla at his mosque in Bashundhara R/A on Friday 11 January 2013, Mufti Abdur Rahman told the Jum’aa congregation that “ameen” should not be pronounced loudly after Surah Fatiha. He placed a challenge before Musallis that if anybody could show him any hadis in favour of saying “ameen” loudly, he would take that view and follow it in salat accordingly. However, I have checked and found that there are clauses in both Sahih Bukhari and Sahih Muslim which underscores that “ameen” should be pronounced loudly after reciting Fatiha in salat. If readers want to be satisfied they can themselves check the Salat chapter of Sahih Bukhari and the Kitab-us-Salat chapter of Sahih Muslim. Zajakumullah Khayr.
I’m very sorry to say that you DON’T HAVE right to draw such a conclusion that Mufti Abdur Rahman was totally wrong and what you’ve “understood” yourself from Bukhari is correct. Real Bukhari is what is written in Arabic. You can’t just read the translation and accuse scholars. There are strong arguments in Hanafi Fiqh on the favour of pronouncing Ameen silently. So, meet a Mufti personally and discuss about your confusion instead of writing here.
I have seen in a number of eastern and western countries that namazis irrespective of Hanafi, Shafiyi, Maliki and Hambali schools of thought raise their voice when saying “ameen” after Surah Fatiha and do raf-yul-yadayn after rising from ruquh. They make difference only in the case of putting their hands on the chest or below when beginning salat. I have talked with a number of ulemas from Egypt and they shrug off any division amongst Muslims in the name of taqlid. Please explain. Zajakumullah Khayr.
There are tons of books and lectures on Taqleed and Madhahib. IF YOU ARE SINCERE about learning the truth, then contact a knowledgeable Mufti in person. If you are sick, then you MUST meet a doctor. You can’t just write him a letter and expect good treatment. Similarly delicate matters of Islam must be understood by contacting QUALIFIED scholars.
The monthly Al-Abrar is indeed a very good magazine instilling into Muslims of the day a sense of belonging to Islam. I like the magazine so much that I collect the hard copies from the kiosk at the mosque every month. Many thanks to the editorial board.
কোয়ান্টাম সম্পর্কে ১ থেকে ৯ পর্যন্ত সব লেখাই আমি পড়লাম। তবে লেখক ঠিক কি বুঝাতে চাচ্ছেন বুঝা গেলনা। লেখক প্রথম দিকে বলেছিলেন কোয়ান্টাম হল বাদশাহ আকবরের দ্বীনি এলাহির মত একটি জিনিষ। আবার শেষে এসে উনি লিখলেন কোয়ান্টাম আর বৌদ্ধ ধর্ম এক জিনিষ। আসলে ঠিক কোনটা বুঝাতে চান হয়ত উনি নিজেও জানেন না। আজকাল অনেকেই কোয়ান্টাম সম্পর্কে লেখালখি বা বলাবলি করতেছে। অনেক ব্লকেও কোয়ান্টামের সমালোচনা দেখা যায়। তবে সেখানে তাদের একটা স্বার্থ আছে। কোয়ান্টাম মেথড ছাড়াও বাংলাদেশে আরো বেশ কিছু মেডিটেশনের মেথড আছে। কিন্তু এগুলো ঠিক তেমন চলতেছে না সব দিকে কোয়ান্টামের জয় জয়কার। তাই তারা তাদের স্বার্থের জন্য বিভিন্নভাবে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু এখানে কি স্বার্থে কোয়ান্টামের সমালোচনা হচ্ছে বুঝা যাচ্ছেনা। আর একটি বিষয় আংকিক হিসেবে মিলতেছে না। তা হল-কোয়ান্টাম যদি বৌদ্ধ ধর্ম হয় তাহলে সেখানে বৌদ্ধ ধর্মের লোকের উপস্তিতি বেশী হওয়ার কথা ছিল। অথচ কোয়ান্টামে বৌদ্ধ ধর্মের লোকজনের সংখ্যা ০% এর কাছাকাছি।
আর লেখার মধ্যে লেখক বেশ কিছু মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। কোয়ান্টাম উচ্ছাসের ১৪৩ পৃষ্ঠার যে উদ্ধৃতি উনি দিয়েছেন সে রকম লেখা আদৌ কোয়ান্টাম উচ্ছাসে নেই। কারো উপর মিথ্যা অপবাদ দেয়া কি জিনিষ লেখক নিশ্চয় তা জানেন।
আর ইসলাম শুধু মুসলমানদের জন্য না। মুসলমানদের কাজ হল অমুসলিমদের ইসালামের দাওয়াত দেয়া। যা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) থেকে নিয়ে সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) তাবেয়ীন তবে তাবেয়ীন এবং অন্যান্য দায়ীগন আঞ্জাম দিয়েছে। আমি লেখককে সবিনয়ে প্রশ্ন করতে চাই যে, আপনি বা আপনার প্রতিষ্ঠান কত জন অমুসলিমকে এই পর্যন্ত ইসালামের দাওয়াত দিয়েছেন?
Your accusations are baseless. You haven’t presented any evidence that Al Abrar was wrong. As I said earlier, bring your evidences from Shari’ah to back up corrupted ideologies of Quantum Foundation. If you want to debate, it should be done in a proper academic manner.
লেখকের ১ম পর্যালোচনার (ক) তে লিখা বিষয়টা আবার পরার জন্য আরজ রইল। যা ঈমানের বিপরীত এবং শিরক ও কুফরের সামিল। আর জানা কথা যে ঈমান না থাকলে কেও মুসলিম থাকে না !!!! কুরআনের আয়াতের বিপরীত বিষয়ে বিশ্বাস রাখা যাবে না। জানার সাথে সাথে তওবা করে সেই বিশ্বাস থেকে ফিরে আসতে হবে।
উল্লেখ্য যে,
কোয়ান্টাম প্রত্যয়নঃ “অসীম শক্তির অধিকারী আমার মন, যা চাই তা পাবো, যা খুশি তাই নেব।” (নাউযুবিল্লাহ)
পক্ষান্তরে আল কুরআনের ঘোষণা অনুযায়ীঃ “সমস্ত ক্ষমতা ও শক্তির উৎস মহান রাব্বুল আলামিন। তিনি চাইলে হয়, নতুবা হয় না।”
আমি যদি কোরআন বিশ্বাস করে থাকি তাহলে, আমাকে কোরআনের আয়াতের বিপরীত সমস্ত কিছুকে অস্বীকার করতে হবে।
এটা হল একটি বুনিয়াদি বিষয়।
লেখক হয়ত বুঝবার জন্য অনেক যুক্তি ব্যাবহার করেছে, যা আপনার কাছে যুক্তিক মনে হয়নি। কিন্তু সত্যিকারের মুমিন মুসলমানের জন্য কুরআনের আয়াত ই যথেষ্ট ( কোন যুক্তির দরকার হয় না)।
আধুনিক মুসলমানের যে নাম রাখা হয় সেই স্থলে আপনার নাম দেখে মনে হয় মুসলিম হিসেবে অনেক সুন্দর নাম রাখা হইছে।
*** আমিত মনে করি, কোয়ান্টাম প্রত্যয়ন, ঈমানি কালেমা (ইসলামী প্রত্যয়ন) এর বিপরীত। যেমনঃ
# কোয়ান্টাম প্রত্যয়নঃ “অসীম শক্তির অধিকারী আমার মন, যা চাই তা পাবো, যা খুশি তাই নেব।” (নাউযুবিল্লাহ)
# # হাকিকতে কোয়ান্টাম প্রত্যয়নের অর্থ হলঃ মন সমস্ত কিছুর উপর শক্তিশালী।(নাউযুবিল্লাহ)
# ঈমানি কালেমা (ইসলামী প্রত্যয়ন)ঃ “আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই, হযরত মুহাম্মদ (স.) আল্লাহর রাসূল”।
# # হাকিকতে ঈমানি কালেমার অর্থ হলঃ “আমরা দুচোখে যা কিছু দেখি না দেখি সবই মাখলোক (আল্লাহর সৃষ্টি), মাখলোক কোনকিছুই করিতে পারে না আল্লাহর হুকুম ছাড়া, আর আল্লাহ সমস্ত কিছুই করেন মাখলোক ছাড়া (আল্লাহ সমস্ত কিছুর উপর শক্তিশালী)।”
what non sense! Umm Jannat ! why can’t u understand quantum’s methodology is reciprocal to ISLAM . That’s all. now it is not relevant how much social work are they undertaking. do u appreciate mother teresa or grameen bank or brac or …….so on …..
উম্মে জান্নাত, আপনার লেখা পড়ে মনে হল ঃ কোয়ান্টাম আপনার ব্রেন ওয়াস করে দিয়েছে ।আপনার মত সবার ব্রেন যেন ওয়াস করতে না পারে–সেই জন্য এই ধারাবাহিক সতর্কবানী প্রচার হচ্ছে। আল্লহ আপনাকেও হিদায়াহ দান করুন , আমিন
On 14 February 2014, Mufti Abdur Rahman, in his pre-Khutba Bangla speech asked those who pronounce ameen loudly after the recitation of Surah Fatiha not to come to the mosque but should go to other mosques or build their own mosques to offer salat. This is indeed unexpected of an imam of his stature to utter such words simply in violation of certain clauses of the hadiths (Sahih Bukhari and Sahih Muslim) where it is clearly mentioned that ameen should be pronounced so loudly that the whole mosque trembles. If he is correct in his assertion, I suggest he should go to Kaaba shareef and ask its imams to correct them because, according to him, they are not correctly following the hadiths.
As I told earlier, to understand Hadith, you MUST contact a qualified scholar. Did Imam Bukhari write down Sahih Bukhari himself? No, he had many teachers who taught him about the principles of Hadith science, explanations of Hadith and all relevant issues. There are many books of “Sharh” (explanation) of Bukhari like “Fathul Bari”. Without knowing proper meaning you can’t claim that Mufti was wrong and you are right.
Thank you so much for your reply to my point after a long time. I have never said, he is wrong and I am correct. However, look at what he said in the pre-khutba Bangla nasihat on 5 September 2014: “Go there (to Mecca) for Umra or Hajj, perform salat behind their imams who put their hands on the chest and utter ameen after surah fatihah loudly but don’t learn it and bring it to Bangladesh.” So. what will happens to those following the shafiyee mjazhab because you say one must be a muqallid and follow one of the four mazhabs. The language you are using is simply contradictory and antithetic. You say the Sahih Bukhari is the king of all hadiths and follow only those parts that are compatible with the Hanafi mazhad.
I have read Sahih Bukhari, Sahih Muslim and most of the other sahih hadiths in all languages attentively, and even the Bangla translation done by Maulana Shamsul Haq Faridpuri. Have your read Maulana Faridpuri’s translation? He translated the hadith very correctly, and, in footnote, he said: Hanafis should put their hands below the navel point. Please explain.
Thank you again.
Muhammad Shafiullah
March, April, May,June 2014 not responding. only image found.
সিরাতে মুস্তাকীম এবং লা-মাজহাবীদের নিয়ে লিখাগুলো অত্যন্ত চমৎকার এবং সময়ের দাবি রাখে। তারপরও ওদের তৎপরতার বিপরিতে আমাদের জবাব যথেষ্ট মনে হয় না। মসজিদের ইমাম সাহেবগন এই ব্যপারে আরো অগ্রণী ভুমিকা পালন করতে পারেন।
২০১৫ এপ্রিল সংখ্যায় ৪৬ পৃষ্ঠায় ব্যাংক প্রসঙ্গে ২ নাম্বার প্রশ্নের উত্তর টি সহিহ কিনা একটু বিস্তারিত জানিয়ে উপকার করবেন?
এখানে শারিয়াহ ব্যাংক এ টাকা রেখে মুনাফা নেয়াকে বৈধ বলা হয়েছে। একটু বিস্তারিত জানাবেন?
মোহতারাম, বিনীত ভাবে একটা বিষয় বলতে চাই। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন লেখকের লেখনিতে দেখতে পাই “জেনারেল শিক্ষিত” শব্দের মাধ্যমে একটা দলীয় করন। অর্থাৎ যারা মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেনি, তাঁরা জেনারেল শিক্ষিত। জেনারেল শিক্ষিত’রা বাসে, মাঠে, ঘাটে বিভিন্ন সময় “ফতয়া” দেয়, এটা করে সেটা করে, বিশেষ করে ধর্ম বিষয়ে। আমি বলতে চাই, বিজ্ঞ লেখকদের “ফতয়া” শব্দ “জেনারেল শিক্ষিত”দের ক্ষেত্রে ব্যবহার অনুচিত, কারণ জেনারেল শিক্ষিত’রা ফতয়া দেয় না বরং কোন না কোন আলেমের বক্তব্য বা কিতাবে পাওয়া ধর্ম বিষয়ে অন্যেকে সাহাজ্য করার চেষ্টা করে মাত্র। হতে পারে সেটার উপস্থাপনাই কম বেশি। জেনারেল শিক্ষিত’রা তাদের পাঠ্যক্রমে ধর্ম বিষয়ে পড়ে না, তা হলে সে কোথায় পাই। অবশ্যই কোন না কোন আলেমের বক্তব্য বা কিতাবে পাওয়া। তা হলে, কোন বিশেষ সময়ে, যেখানে কোন আলেম নাই অথচ একটা বিষয় সমাধানে অন্যেকে সাহাজ্য করার চেষ্টা করা কি নিষেধ? ধর্ম বিষয়ে (সহজ গুলো) অন্যকে সাহাজ্য করার শুধুমাত্র আলেমদের জন্যই নির্ধারিত? আলেম এর সংজ্ঞা কি? দুঃখ জনক। জেনারেল শিক্ষিত’রা ধর্ম বিষয়ে অন্যেকে সাহাজ্য করার বিষয়ে সাবধানি হবেন, এটা ঠিক, তাই বলে, কোন অধিকার রাখেন না এমনতো নয় নিশ্চয়। প্রসঙ্গত, বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, সব সময় সব আলেমের ফতয়াও কি ঠিক? কাওকে বা দলীয় করন করে আঘাত করা কি ইসলাম শেখাই? আমাদের লেখনিতে সতর্ক হওয়া বাঞ্ছনীয়। মতভেদ থাকতেই পারে, দলভেদ চাই না।
আমি দীর্ঘদিন মানুষিক সমসসায় ভুগছি
আমার সমসসা গুলর বিবরন দেয়াহল
১ সব কিছু ভুলে যাওয়ার প্রবনতা খুবি ভেসি
২ অন্য মানুষ্ক হয়ে থাকা
৩ সবার থেকে নিজেকে আরাল করে রখা
৪ কোন কাজের উপযুক্ত সিদ্দান্ত নিতে নাপারা
৫ বদ মেজাজি
৬ কাছের মানুষকে সন্দেহ প্রষন করা
৭ কোন কাজে,মন বসাতে না পারা
৮ কারো সাথে কথা বল্লে পরিচিত বাক্য গুলি মনে করতে নাপারার জন্য তোতলামি
৯ অবাস্তব কল্পনা করা
১০ সম্পুন্ন সুপার নেতিবাচক চিন্তা ধারা
অতএব, এমত অবস্থায় আমার কি করা উচিত,এর চিকিতসা কি?
আমাকে পরামরস দিবেন পলিজ।
নামঃ সিরাজুল ইসলাম
ঠিকানাঃ১৩২/উত্তর বেগুন বাড়ি,তেজগাঁও শিল্পএলাকা,ঢাকা।
মোবাঃ০১৯৬৫৩৪৭২৩১
Monthly Alabrar 
অনেক সুন্দর পত্রিকা
অনেক সুন্দর পত্রিকা hv gvby‡li †LvivK †hvMvq
এ মাসের পত্রিকা কই? এখনো দেখতে পাচ্ছিনা।
কোয়ান্টামের বিরুদ্ধে না লিখে তারা আসলে কি করতেছে আরো গভীরভাবে জানলে বোধ হয় ভাল হবে। আমরা যা দেখতেছি কোয়ান্টাম অনেক গুলো ইতিবাচক কাজ করতেছে আর লেখায় সেগুলো ও আসা উচিৎ। দুষ খুঁজতে গেলে চাদের ও কলঙ্ক বের করা যায়।
It seems that you are convinced by the mischievous plot of Quantum Foundation. Instead of accusing Al Abrar, you should bring solid evidences to back up ideologies of Quantum.
apu amar mone hoy apni alema non. dunia ebong akhirater middhe jemon padrthokko ase temni hoq o batiler moddhe parthikko ase. apni m.hemayet uddin saheber choshmar ayna jemon boyti porte paren. price_60/65.
In a pre-Khutba address in Bangla at his mosque in Bashundhara R/A on Friday 11 January 2013, Mufti Abdur Rahman told the Jum’aa congregation that “ameen” should not be pronounced loudly after Surah Fatiha. He placed a challenge before Musallis that if anybody could show him any hadis in favour of saying “ameen” loudly, he would take that view and follow it in salat accordingly. However, I have checked and found that there are clauses in both Sahih Bukhari and Sahih Muslim which underscores that “ameen” should be pronounced loudly after reciting Fatiha in salat. If readers want to be satisfied they can themselves check the Salat chapter of Sahih Bukhari and the Kitab-us-Salat chapter of Sahih Muslim. Zajakumullah Khayr.
I’m very sorry to say that you DON’T HAVE right to draw such a conclusion that Mufti Abdur Rahman was totally wrong and what you’ve “understood” yourself from Bukhari is correct. Real Bukhari is what is written in Arabic. You can’t just read the translation and accuse scholars. There are strong arguments in Hanafi Fiqh on the favour of pronouncing Ameen silently. So, meet a Mufti personally and discuss about your confusion instead of writing here.
I have seen in a number of eastern and western countries that namazis irrespective of Hanafi, Shafiyi, Maliki and Hambali schools of thought raise their voice when saying “ameen” after Surah Fatiha and do raf-yul-yadayn after rising from ruquh. They make difference only in the case of putting their hands on the chest or below when beginning salat. I have talked with a number of ulemas from Egypt and they shrug off any division amongst Muslims in the name of taqlid. Please explain. Zajakumullah Khayr.
There are tons of books and lectures on Taqleed and Madhahib. IF YOU ARE SINCERE about learning the truth, then contact a knowledgeable Mufti in person. If you are sick, then you MUST meet a doctor. You can’t just write him a letter and expect good treatment. Similarly delicate matters of Islam must be understood by contacting QUALIFIED scholars.
The monthly Al-Abrar is indeed a very good magazine instilling into Muslims of the day a sense of belonging to Islam. I like the magazine so much that I collect the hard copies from the kiosk at the mosque every month. Many thanks to the editorial board.
কোয়ান্টাম সম্পর্কে ১ থেকে ৯ পর্যন্ত সব লেখাই আমি পড়লাম। তবে লেখক ঠিক কি বুঝাতে চাচ্ছেন বুঝা গেলনা। লেখক প্রথম দিকে বলেছিলেন কোয়ান্টাম হল বাদশাহ আকবরের দ্বীনি এলাহির মত একটি জিনিষ। আবার শেষে এসে উনি লিখলেন কোয়ান্টাম আর বৌদ্ধ ধর্ম এক জিনিষ। আসলে ঠিক কোনটা বুঝাতে চান হয়ত উনি নিজেও জানেন না। আজকাল অনেকেই কোয়ান্টাম সম্পর্কে লেখালখি বা বলাবলি করতেছে। অনেক ব্লকেও কোয়ান্টামের সমালোচনা দেখা যায়। তবে সেখানে তাদের একটা স্বার্থ আছে। কোয়ান্টাম মেথড ছাড়াও বাংলাদেশে আরো বেশ কিছু মেডিটেশনের মেথড আছে। কিন্তু এগুলো ঠিক তেমন চলতেছে না সব দিকে কোয়ান্টামের জয় জয়কার। তাই তারা তাদের স্বার্থের জন্য বিভিন্নভাবে বিভিন্ন অপপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু এখানে কি স্বার্থে কোয়ান্টামের সমালোচনা হচ্ছে বুঝা যাচ্ছেনা। আর একটি বিষয় আংকিক হিসেবে মিলতেছে না। তা হল-কোয়ান্টাম যদি বৌদ্ধ ধর্ম হয় তাহলে সেখানে বৌদ্ধ ধর্মের লোকের উপস্তিতি বেশী হওয়ার কথা ছিল। অথচ কোয়ান্টামে বৌদ্ধ ধর্মের লোকজনের সংখ্যা ০% এর কাছাকাছি।
আর লেখার মধ্যে লেখক বেশ কিছু মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। কোয়ান্টাম উচ্ছাসের ১৪৩ পৃষ্ঠার যে উদ্ধৃতি উনি দিয়েছেন সে রকম লেখা আদৌ কোয়ান্টাম উচ্ছাসে নেই। কারো উপর মিথ্যা অপবাদ দেয়া কি জিনিষ লেখক নিশ্চয় তা জানেন।
আর ইসলাম শুধু মুসলমানদের জন্য না। মুসলমানদের কাজ হল অমুসলিমদের ইসালামের দাওয়াত দেয়া। যা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) থেকে নিয়ে সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) তাবেয়ীন তবে তাবেয়ীন এবং অন্যান্য দায়ীগন আঞ্জাম দিয়েছে। আমি লেখককে সবিনয়ে প্রশ্ন করতে চাই যে, আপনি বা আপনার প্রতিষ্ঠান কত জন অমুসলিমকে এই পর্যন্ত ইসালামের দাওয়াত দিয়েছেন?
Your accusations are baseless. You haven’t presented any evidence that Al Abrar was wrong. As I said earlier, bring your evidences from Shari’ah to back up corrupted ideologies of Quantum Foundation. If you want to debate, it should be done in a proper academic manner.
লেখকের ১ম পর্যালোচনার (ক) তে লিখা বিষয়টা আবার পরার জন্য আরজ রইল। যা ঈমানের বিপরীত এবং শিরক ও কুফরের সামিল। আর জানা কথা যে ঈমান না থাকলে কেও মুসলিম থাকে না !!!! কুরআনের আয়াতের বিপরীত বিষয়ে বিশ্বাস রাখা যাবে না। জানার সাথে সাথে তওবা করে সেই বিশ্বাস থেকে ফিরে আসতে হবে।
উল্লেখ্য যে,
কোয়ান্টাম প্রত্যয়নঃ “অসীম শক্তির অধিকারী আমার মন, যা চাই তা পাবো, যা খুশি তাই নেব।” (নাউযুবিল্লাহ)
পক্ষান্তরে আল কুরআনের ঘোষণা অনুযায়ীঃ “সমস্ত ক্ষমতা ও শক্তির উৎস মহান রাব্বুল আলামিন। তিনি চাইলে হয়, নতুবা হয় না।”
আমি যদি কোরআন বিশ্বাস করে থাকি তাহলে, আমাকে কোরআনের আয়াতের বিপরীত সমস্ত কিছুকে অস্বীকার করতে হবে।
এটা হল একটি বুনিয়াদি বিষয়।
লেখক হয়ত বুঝবার জন্য অনেক যুক্তি ব্যাবহার করেছে, যা আপনার কাছে যুক্তিক মনে হয়নি। কিন্তু সত্যিকারের মুমিন মুসলমানের জন্য কুরআনের আয়াত ই যথেষ্ট ( কোন যুক্তির দরকার হয় না)।
আধুনিক মুসলমানের যে নাম রাখা হয় সেই স্থলে আপনার নাম দেখে মনে হয় মুসলিম হিসেবে অনেক সুন্দর নাম রাখা হইছে।
*** আমিত মনে করি, কোয়ান্টাম প্রত্যয়ন, ঈমানি কালেমা (ইসলামী প্রত্যয়ন) এর বিপরীত। যেমনঃ
# কোয়ান্টাম প্রত্যয়নঃ “অসীম শক্তির অধিকারী আমার মন, যা চাই তা পাবো, যা খুশি তাই নেব।” (নাউযুবিল্লাহ)
# # হাকিকতে কোয়ান্টাম প্রত্যয়নের অর্থ হলঃ মন সমস্ত কিছুর উপর শক্তিশালী।(নাউযুবিল্লাহ)
# ঈমানি কালেমা (ইসলামী প্রত্যয়ন)ঃ “আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই, হযরত মুহাম্মদ (স.) আল্লাহর রাসূল”।
# # হাকিকতে ঈমানি কালেমার অর্থ হলঃ “আমরা দুচোখে যা কিছু দেখি না দেখি সবই মাখলোক (আল্লাহর সৃষ্টি), মাখলোক কোনকিছুই করিতে পারে না আল্লাহর হুকুম ছাড়া, আর আল্লাহ সমস্ত কিছুই করেন মাখলোক ছাড়া (আল্লাহ সমস্ত কিছুর উপর শক্তিশালী)।”
what non sense! Umm Jannat ! why can’t u understand quantum’s methodology is reciprocal to ISLAM . That’s all. now it is not relevant how much social work are they undertaking. do u appreciate mother teresa or grameen bank or brac or …….so on …..
উম্মে জান্নাত, আপনার লেখা পড়ে মনে হল ঃ কোয়ান্টাম আপনার ব্রেন ওয়াস করে দিয়েছে ।আপনার মত সবার ব্রেন যেন ওয়াস করতে না পারে–সেই জন্য এই ধারাবাহিক সতর্কবানী প্রচার হচ্ছে। আল্লহ আপনাকেও হিদায়াহ দান করুন , আমিন
কোয়ান্টাম ব্রেন ওয়াস করে দিয়েছে । এখনও সময় আছে তওবা করার। আহলে হকদের সমালোচনা করলে বে-ঈমান হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
very nice magazine
On 14 February 2014, Mufti Abdur Rahman, in his pre-Khutba Bangla speech asked those who pronounce ameen loudly after the recitation of Surah Fatiha not to come to the mosque but should go to other mosques or build their own mosques to offer salat. This is indeed unexpected of an imam of his stature to utter such words simply in violation of certain clauses of the hadiths (Sahih Bukhari and Sahih Muslim) where it is clearly mentioned that ameen should be pronounced so loudly that the whole mosque trembles. If he is correct in his assertion, I suggest he should go to Kaaba shareef and ask its imams to correct them because, according to him, they are not correctly following the hadiths.
As I told earlier, to understand Hadith, you MUST contact a qualified scholar. Did Imam Bukhari write down Sahih Bukhari himself? No, he had many teachers who taught him about the principles of Hadith science, explanations of Hadith and all relevant issues. There are many books of “Sharh” (explanation) of Bukhari like “Fathul Bari”. Without knowing proper meaning you can’t claim that Mufti was wrong and you are right.
Dear Mr. Zahid Hasan,
Thank you so much for your reply to my point after a long time. I have never said, he is wrong and I am correct. However, look at what he said in the pre-khutba Bangla nasihat on 5 September 2014: “Go there (to Mecca) for Umra or Hajj, perform salat behind their imams who put their hands on the chest and utter ameen after surah fatihah loudly but don’t learn it and bring it to Bangladesh.” So. what will happens to those following the shafiyee mjazhab because you say one must be a muqallid and follow one of the four mazhabs. The language you are using is simply contradictory and antithetic. You say the Sahih Bukhari is the king of all hadiths and follow only those parts that are compatible with the Hanafi mazhad.
I have read Sahih Bukhari, Sahih Muslim and most of the other sahih hadiths in all languages attentively, and even the Bangla translation done by Maulana Shamsul Haq Faridpuri. Have your read Maulana Faridpuri’s translation? He translated the hadith very correctly, and, in footnote, he said: Hanafis should put their hands below the navel point. Please explain.
Thank you again.
Muhammad Shafiullah
March, April, May,June 2014 not responding. only image found.
এই মাসের সংখ্যা কবে পাব??
সিরাতে মুস্তাকীম এবং লা-মাজহাবীদের নিয়ে লিখাগুলো অত্যন্ত চমৎকার এবং সময়ের দাবি রাখে। তারপরও ওদের তৎপরতার বিপরিতে আমাদের জবাব যথেষ্ট মনে হয় না। মসজিদের ইমাম সাহেবগন এই ব্যপারে আরো অগ্রণী ভুমিকা পালন করতে পারেন।
২০১৫ এপ্রিল সংখ্যায় ৪৬ পৃষ্ঠায় ব্যাংক প্রসঙ্গে ২ নাম্বার প্রশ্নের উত্তর টি সহিহ কিনা একটু বিস্তারিত জানিয়ে উপকার করবেন?
এখানে শারিয়াহ ব্যাংক এ টাকা রেখে মুনাফা নেয়াকে বৈধ বলা হয়েছে। একটু বিস্তারিত জানাবেন?
আল হামদুলিল্লাহ, আল আবরারের শুরু থেকে সব সংখ্যা ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়েছি। আল আবরার পরিবারকে অসংখ্য শুকরিয়া।
thanks
এপ্রিল ২০১৫ সংখ্যাটি ডাউনলোড করা যাইতেছে না। আপনাদের সাহায্য আশা করছি।
Mashik AL KAWSAR er moto online a poRa jete parle ummoter onek fayda hoto
বালেগদের কাতারের মাঝে নাবালেগদের দাড়ানোতে কাতার সহীহ হবে কিনা????
মাসিক আল আবরার ২০১৫ এর এপ্রিল সংখ্যাটি এখানে পাচ্ছি না।
জনাব!
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
সমস্যাগুলোর সমাধান করতে চেষ্টা করা হয়েছে।
পরবর্তীতে সমস্যা হলে জানাবেন। জাকাযাকাল্লাহ
মাআসাসলাম।
I want to al-abrar within 10 days on the current month by online.
I don’t know.but I think the creature of quantam method is pondit ravi sanker, india.cause he told such a things who told quantam also…
মোহতারাম, বিনীত ভাবে একটা বিষয় বলতে চাই। আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন লেখকের লেখনিতে দেখতে পাই “জেনারেল শিক্ষিত” শব্দের মাধ্যমে একটা দলীয় করন। অর্থাৎ যারা মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেনি, তাঁরা জেনারেল শিক্ষিত। জেনারেল শিক্ষিত’রা বাসে, মাঠে, ঘাটে বিভিন্ন সময় “ফতয়া” দেয়, এটা করে সেটা করে, বিশেষ করে ধর্ম বিষয়ে। আমি বলতে চাই, বিজ্ঞ লেখকদের “ফতয়া” শব্দ “জেনারেল শিক্ষিত”দের ক্ষেত্রে ব্যবহার অনুচিত, কারণ জেনারেল শিক্ষিত’রা ফতয়া দেয় না বরং কোন না কোন আলেমের বক্তব্য বা কিতাবে পাওয়া ধর্ম বিষয়ে অন্যেকে সাহাজ্য করার চেষ্টা করে মাত্র। হতে পারে সেটার উপস্থাপনাই কম বেশি। জেনারেল শিক্ষিত’রা তাদের পাঠ্যক্রমে ধর্ম বিষয়ে পড়ে না, তা হলে সে কোথায় পাই। অবশ্যই কোন না কোন আলেমের বক্তব্য বা কিতাবে পাওয়া। তা হলে, কোন বিশেষ সময়ে, যেখানে কোন আলেম নাই অথচ একটা বিষয় সমাধানে অন্যেকে সাহাজ্য করার চেষ্টা করা কি নিষেধ? ধর্ম বিষয়ে (সহজ গুলো) অন্যকে সাহাজ্য করার শুধুমাত্র আলেমদের জন্যই নির্ধারিত? আলেম এর সংজ্ঞা কি? দুঃখ জনক। জেনারেল শিক্ষিত’রা ধর্ম বিষয়ে অন্যেকে সাহাজ্য করার বিষয়ে সাবধানি হবেন, এটা ঠিক, তাই বলে, কোন অধিকার রাখেন না এমনতো নয় নিশ্চয়। প্রসঙ্গত, বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, সব সময় সব আলেমের ফতয়াও কি ঠিক? কাওকে বা দলীয় করন করে আঘাত করা কি ইসলাম শেখাই? আমাদের লেখনিতে সতর্ক হওয়া বাঞ্ছনীয়। মতভেদ থাকতেই পারে, দলভেদ চাই না।
Assalamualikum ….
We expect to Monthly Al-Abrar within 7 days on the current month by online. I think authority will look to in it.
পুরাতন সংখ্যা গুলো দেখা যাচ্ছে না।। জুন জুলাই মাসের সংখ্যাও আপলোড হয় নি।।
رکھیگے ہم انکو عمر بھر گوشۂ جگر میں سما سما کر
আমি দীর্ঘদিন মানুষিক সমসসায় ভুগছি
আমার সমসসা গুলর বিবরন দেয়াহল
১ সব কিছু ভুলে যাওয়ার প্রবনতা খুবি ভেসি
২ অন্য মানুষ্ক হয়ে থাকা
৩ সবার থেকে নিজেকে আরাল করে রখা
৪ কোন কাজের উপযুক্ত সিদ্দান্ত নিতে নাপারা
৫ বদ মেজাজি
৬ কাছের মানুষকে সন্দেহ প্রষন করা
৭ কোন কাজে,মন বসাতে না পারা
৮ কারো সাথে কথা বল্লে পরিচিত বাক্য গুলি মনে করতে নাপারার জন্য তোতলামি
৯ অবাস্তব কল্পনা করা
১০ সম্পুন্ন সুপার নেতিবাচক চিন্তা ধারা
অতএব, এমত অবস্থায় আমার কি করা উচিত,এর চিকিতসা কি?
আমাকে পরামরস দিবেন পলিজ।
নামঃ সিরাজুল ইসলাম
ঠিকানাঃ১৩২/উত্তর বেগুন বাড়ি,তেজগাঁও শিল্পএলাকা,ঢাকা।
মোবাঃ০১৯৬৫৩৪৭২৩১